বিবিসির গত ২৩ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ আফ্রিকার এই স্ট্রেইনটি অধিকসংখ্যক মানুষকে সংক্রমিত করে মারাত্মক অসুস্থ করে ফেলে—এমন অকাট্য প্রমাণ নেই। তবে এ ধরনের ভাইরাস দ্রুত ছড়ায় এবং করোনার টিকা এই স্ট্রেইনের বিরুদ্ধে ভালো কাজ করে না।
দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের (স্ট্রেইন) অস্তিত্ব বাংলাদেশেও পাওয়া গেছে। গত ৬ ফেব্রুয়ারি এই অস্তিত্বের প্রমাণ মিলেছে। ঢাকার বনানীর ৫৮ বছর বয়সী এক নারীর শরীর থেকে সংগ্রহ করা নমুনায় এই স্ট্রেইন পাওয়া গেছে বলে কয়েকটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
বাংলাদেশে দক্ষিণ আফ্রিকার এই স্ট্রেইন পাওয়ার খবর করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সের উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার জার্মানির গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জা ডাটার (জিসএআইডি) ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশে এই স্ট্রেইন পাওয়ার খবর নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) জিনোমিক রিসার্চ ল্যাবরেটরির গবেষক দলও।
বাংলাদেশ থেকে আর ও পড়ুন।


0 Comments